হঠাৎ নীরার জন্য

বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী (নভেম্বর ২০১২)

এশরার লতিফ
মোট ভোট ১৬৯ প্রাপ্ত পয়েন্ট ৬.৮৭
  • ৫২
  • ১০০

ডক্টর হাসান মিরুজিনি নদীর দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে আছেন। ঝলমলে ইলেকট্রন নদীর উপর দিয়ে ভেসে যাচ্ছে হাজার হাজার অক্সিজেন আর হাইড্রোজেনের আয়ন-নৌকো। এই নদীর নাম ছিল বুড়িগঙ্গা, কোন এক সময় জলের নদী। নিউরন-গঞ্জ বাঁধের কাছে বিদ্যুৎ-জল কেন্দ্র। সেখানে অক্সিজেন আর হাইড্রোজেন আয়নগুলো সশব্দে ঝাঁপিয়ে পড়বে তিন হাজার ফিট নীচে। তাদের প্রবল সংশ্লেষে উৎপন্ন হবে পানি। এই পানি নিয়ে কী হৈ চৈ না লেগেছিল বিশ শতকে। খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে মাত্রাতিরিক্ত পানি উত্তোলন । এক সময় সব অপূরণীয় খনিজ-পানি ফুরিয়ে আসে। নবায়নযোগ্য পানিও দ্রুত নেমে যায়। পানি ত্থেকে বাষ্পের রূপান্তরও অজানা কারনে একমুখী হয়ে পড়ে। অতঃপর পৃথিবীর কয়লা-রূপান্তরের পূর্বাভাস।

কত স্মৃতি। সেই স্মৃতির গহীন থেকে বার বার নীরার মুখ ভেসে আসছে। আজ সত্যিই কী নীরার সাথে দেখা হবে? এক শতাব্দী পর?

হঠাৎ দেয়ালে নীল আলো ঠিকরে পড়ে। ডক্টর হাসান পেছনে তাকান। কখন নিশব্দে অভ্র ১১ ঘরে ঢুকেছে। হাতে এক মগ কফি আরে এক মগ গরম লিথিয়াম আয়ন। ডক্টর হাসানের কানের খুব কাছে স্পিকার রেখে অভ্র ১১ মানুষের মত কণ্ঠে বললো ‘হাসান ভাই, সাড়ে বারোটা বাজে, রওনা হওয়া দরকার’।


সাইবর্গ্ কোয়ার্টারের ভেতর দিয়ে গাড়ি এসে থামল একটা প্রাসাদোপম বাড়ির সামনে। ভিক্টোরিয়ান ডিজাইন। সিমেট্রিক। অর্ধেক পাথরের বাকী অর্ধেক স্ফটিকের । বাড়ির সামনে বিরাট বাগান, হাজার হাজার লাল নীল সবুজ হলুদ স্ফটিকের ফুল। সিরিঞ্জ দিয়ে ফুল থেকে মধু টেনে নিচ্ছে কতগুলো সূক্ষ্ম বিমান। কলিং বেল টেপার একটু পড়েই দরজা খুলে গেলো। একটা ফুটফুটে বাচ্চা সামনে দাঁড়িয়ে। সুন্দর ভ্রূ, সুন্দর চোখ, সুন্দর ঠোঁট । ঠিক নীরার মতো। শুধু পা’এর যায়গায় দারুন চকচকে দুটো প্লাটিনাম চাকা আর মাথার পেছনে চতুর্মাত্রিক অ্যান্টেনা। ও দুটো নিশ্চয় বাবার থেকে পেয়েছে। শিশুটি ফিক ফিক করে হাসছে। এতো আশ্চর্য সুন্দর সাইবর্গ্ শিশু ডক্টর হাসান আগে কোনদিন দেখেন নি।

কখন নীরা দরজার সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। হাসানের চোখে চোখ পড়তেই নীরা এক মিনিট স্তব্ধ হয়ে রইলো, তারপর কোন রকমে বললো ‘হাসান?’ নীরা একটু আগেই নিজেকে চার্জ দিয়েছে। কিন্তু ওর মনে হচ্ছে এখুনি সব চার্জ নিঃশেষ হয়ে যাবে।


নীরা! হাসানের আপন মনের মাধুরী মেশানো নীরা! কলাপাতা সবুজ রঙের শাড়ী, সাথে গাঢ় সবুজ ব্লাউজ। ঠিক আগের মতো। হাসান মুগ্ধ হৃদয় ভরে নীরাকে দেখছে।

নীরাও নিজের দৃষ্টিকে বিশ্বাস করতে পারছে না। হাসান বেঁচে আছে? এও কী সম্ভব। কথিত আছে হাসানের দেহ হয় মহাশূন্যে ভেসে গেছে অথবা কোন ভারী মহাজাগতিক বস্তুর অভিকর্ষ বলয়ে আটকে গেছে। ট্রুথ ইজ স্ট্রেঈঞ্জার দ্যান ফিকশন।
সব শুনে নীরা গাঢ় কণ্ঠে বললো ‘জানো তোমাকে দেখে একটা গান গাইতে ইচ্ছে করছে, অতুলপ্রসাদের ধ্রপদী গান -আজ আমার শূন্য ঘরে আসিল সুন্দর, ওগো অনেক দিনের পর... তুমি আর ছেড়ে যেও না বঁধু জন্ম-জন্মান্তর, ওগো আমার সুন্দর...’
নীরা চা বানাতে গেছে। ওর মাথার বাতিটা লাল হয়ে জ্বলছে নিভছে। নিজেকেও চার্জ দিবে বোধ হয়।
ডক্টর হাসান হারিয়ে যাওয়া অতীতের হিসেব মেলানোর চেষ্টা করলেন।


তখন ২০৪০ সাল। তীব্র পানি সঙ্কট, পৃথিবীর তাপমাত্রা জ্যামিতিক হারে বাড়ছে। সবচেয়ে শক্তিশালী সফটওয়্যারে সিমুলেট করা হয়েছে পৃথিবীর আসন্ন আবহাওয়া। সব তথ্যের মনটে-কার্লো অ্যানালিসিস দেখাচ্ছে এক হাজার বিকল্প ভবিষ্যতের পূর্বাভাস । এই এক হাজার বিকল্প পূর্বাভাসের মধ্যে একটা তথ্যের ভয়ঙ্কর মিল – পৃথিবীর কয়লায়-রূপান্তর অবশ্যম্ভাবী। রূপান্তর প্রক্রিয়া এখনি শুরু হয়ে গেছে। যেকোনো ছোটখাটো উল্কার আঘাতেও এই কয়লা-পৃথিবী জ্বালানির মতই দাউ দাউ করে জ্বলে উঠবে।

মানব ব্জাতিকে রক্ষার দায়িত্ব তিনটি কমিটির। উচ্চতর উড্ডয়ন ও সংরক্ষণ কমিটি নুহের নৌকার দলনেতা হিসেবে হাসানকে নির্বাচন করেছে। নূহের নৌকা একটা ঘাত-প্রতিরোধী মহাজাগতিক প্লাটিনাম ক্যাপসুল যার ভেতরটা স্থায়ীভাবে ভেষজ ফ্লোয়েম-রশ্মি স্নাত। কয়েক লক্ষ বছর একজন মানুষকে এই ভেষজ ফ্লোয়েম-রশ্মিতে ঘুমন্ত রাখা যায়। নূহের নৌকায় মোট একশ দম্পতি থাকবে। প্রত্যেকেই অসম্ভব মেধাবী এবং স্বাস্থ্যবান। মেধা এবং প্রজনন ক্ষমতা দিয়ে এরা আবার বিধ্বস্ত পৃথিবীকে নতুন করে গড়ে তুলবে।

ভেষজ ফ্লোয়েম রশ্মি ডক্টর হাসানের আবিষ্কার। সেই হিসেবে নূহের নৌকায় ডক্টর হাসানের অগ্রাধিকার। নূহের নৌকা অনির্ধারিত সময়ের জন্য নেপচুনের কক্ষপথে অবস্থান নেবে। ডক্টর হাসানের বাগদত্তা নীরাও সেখানে অন্তর্ভুক্ত।

বেশীরভাগ মানুষ অবশ্য ডক্টর হাসানকে চেনে শক্তিশালী নিওসাইবর্গের আবিষ্কারক হিসেবে। উনিশ শতকে দুটি তত্ত্ব মানব ও রোবট জগতকে ডালপালাসমেত নাড়িয়ে দিয়েছে। কম্যুনিস্ট ম্যানিফেস্টো এনেছিল বিপ্লবের মাধ্যমে গণ মানুষের সাম্য। আর সাইবরগ ম্যানিফেস্টো চেয়েছে নর-নারীর দ্বন্দ্বের সীমা পেরিয়ে মানুষ, রোবট, সাইবরগ, উদ্ভিদ আর বস্তু জগতের সমতা। সাইবরগ ম্যানিফেস্টো না পড়লে কোনদিনই ডক্টর হাসান নিওসাইবর্গ্ বানানোর প্রেরনা পেতেন না। এজন্য ডক্টর হাসান প্রফেসর ডোনা হারাওয়ের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞ।

নূহের নৌকার মূল ক্রু তিন জন। এই তিন জনই ডক্টর হাসানের ডিজাইন করা উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সৌর-অভিযান উপযোগী নিওসাইবরগ। জিম, লাম ২০৪০ এবং মিম। প্রত্যেকের প্লাটিনাম আচ্ছাদনের নীচে রয়েছে নয় স্তরবিশিষ্ট সিলিকা-জেল ইনসুলেশন। প্রত্যেকেই ৯০% রোবট এবং ১০% মানুষ। মানবিক ১০% এর পুরোটাই মস্তিষ্ক। অতি মেধাবী মানুষদের মস্তিষ্ক।


তারপর এলো হাইবারনেশন আর মহাশূন্যে উড্ডয়নের দিন। হাসান আর নীরা নূহের নৌকার নয় নম্বর কক্ষে পাশাপাশি শুয়ে আছে। নীরা শক্ত করে হাসানের হাত ধরে রেখেছে। হাসানের ডিজাইন করা নিওসাইবর্গ্ লাম ২০৪০ খুব ধীরে ক্রায়নিক হাইবেরনেটর চালু করে দিলো। হাসান তখন নীরার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। ধীরে ধীরে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর মুখ ঝাপসা হয়ে এলো। তারপর ঘন অন্ধকার।


নূহের নৌকার অন্তিম দিনগুলোর কথা হাসান নীরার মুখে শুনলেন। নুহের নৌকার ডিজাইনের একটা বড় ত্রুটি সবার নজর এড়িয়েছিল। এর ঘাত-প্রতিরোধ ক্ষমতা অসীম, কিন্তু তাপ-প্রতিরোধ ক্ষমতা মাত্র ১৫০০° সেলসিয়াস। সাধারণত নেপচুনের কক্ষপথে এর বেশী তাপ প্রতিরোধের প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু ২০৭০ সালের আকস্মিক সৌরঝড়ে নূহের নৌকা ২২০০° সেলসিয়াস তাপপ্রবাহের মুখোমুখি হয়। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ এঞ্জিনিয়ারদের ডিজাইন করা এত শক্তিশালী প্লাটিনাম ক্যাপসুল তখন একটা জ্বলন্ত ওভেন। আগুনের উত্তাপে প্রায় সবাই ভস্ম হয়ে যায়। ৮০% ঝলসানো নীরার দেহেই শুধু প্রাণস্পন্দন ছিল। নিওসাইবর্গ্ লাম২০৪০ ওকে আন্ত-গ্রহ রেস্কিউ স্কুটারে পৃথিবীতে নিয়ে আসে।

নীরা তখন লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমে। হয় মৃত্যু নতুবা নিওসাইবরগে রূপান্তর- দুটোর একটি বেছে নিতে হবে। উচ্চতর কমিটির সিদ্ধান্তে নীরার ব্রেইন আর শরীরের টিকে যাওয়া বিশ শতাংশ প্রতিস্থাপন করা হয় একটা সিলিকন-ভিত্তিক রোবট দেহে ।

নূহের নৌকার অন্যান্য যাত্রীদের কয়লা-অবশেষগুলোকে উচ্চচাপে হীরায় রুপান্তর করে ‘চির বিদায়’ লিমিটেড। । এই হীরকখণ্ডগুলো মহাজাগতিক স্মৃতি জাদুঘরের সবচেয়ে’ সেরা সংগ্রহ। নূহের নৌকার মহান যাত্রীদের বিশেষ গ্যালারীর বাইরে বড় সাইনপোস্ট টাঙ্গানো ‘হীরার অক্ষরে লেখা নাম’। সেখানে হাসানের কোন হীরে নেই। হাসানকে কোথাও পাওয়া যায়নি।


হাসানের ঘটনা নীরার কাছে স্বপ্নের মতো মনে হয়। নূহের নৌকার দলনেতা হিসেবে হাসানকে নৌকার একমাত্র ছয় ধাপ নিরাপত্তাবেষ্টিত মাইক্রো-ক্যাপসুলে স্থানান্তর করা হয়েছিল। সৌর-ঝড়ের প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে সম্ভবত মাইক্র-ক্যাপসুলের স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা চালু হয়ে যায় এবং নিজেকে মহাশূন্যে ইজেক্ট করে। ২১৩০ সালে হাসান জেগে উঠল। নূহের নৌকা কোথাও নেই, নীরা নেই, কেউই নেই। মাইক্রো ক্যাপসুলে ও একা।মাইক্রো ক্যাপসুল নিয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসা ছাড়া হাসানের আর কোন উপায় ছিল না।

ইতিমধ্যে পৃথিবী নিয়ে ২০৪০ সালের সবগুলো পূর্বাভাস ভুল প্রমানিত হয়েছে। প্রেডিকশন সফটওয়্যারগুলোর এটাই দুর্বলতা, একটা জটিল সিস্টেমকে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে পদে পদে অ্যাজাম্পশন করতে হয়। ছোট ছোট ভুল যোগ হয়ে অনেক বড় ভুল হতে পারে। এক্ষেত্রে তাইই হয়েছে। পৃথিবী ধ্বংস হয়নি। বরং উলটো। ধূমকেতু আর উল্কাভিত্তিক মহাজাগতিক খনিজ উৎপাদন শুরু হবার পর থেকে পৃথিবী আজ স্মরণকালের সবচেয়ে সমৃদ্ধশালী অবস্থায়। অন্যদিকে নিওসাইবরগের গণ উৎপাদন মানুষকে কিম্বা আরও সঠিকভাবে বল্লে, মানুষের মস্তিষ্ককে এক ধরনের অমরত্ব দান করেছে।


মানুষ থেকে রুপান্তরিত প্রতিটি নিওসাইবর্গ্ রবোটিক-কষ্টের যেই পাঁচটি প্রাথমিক ধাপ অতিক্রম করে নীরাকেও তাই করতে হয়েছিল। প্রথমে অস্বীকার, তারপর ক্ষোভ, আশা, বিষাদ এবং মেনে নেয়া।

অবশেষে শুরু হয় নীরার নতুন জীবন। নীরার সেই নতুন জীবন অসংখ্য ঝকঝকে হলোগ্রাম হয়ে আজ ওর বৈঠকখানার দেয়ালে ভাসছে। ডক্টর হাসান একমনে হলোগ্রামগুলো দেখছে। রূপান্তর অপারশনের পর হাসপাতালের খাটে বিষণ্ণ নীরা, বোটানিক্যাল গার্ডেনে কিছুতা স্বাভাবিক নীরা , পিকনিক করছে প্রসন্ন নীরা, ছেলের নার্সারিতে প্রজ্ঞাময়ী নীরা, ঢাকা ম্যারাথনে দৌড়চ্ছে উল্লসিত নীরা, সাইবরগ-বিয়েতে কনের পাশে দাঁড়িয়ে মিষ্টি করে হাসছে নীরা। সব হলোগ্রামেই নীরার পাশে মীম ২০৪০, ডক্টর হাসানের ডিজাইন করা নিওসাইবর্গ্‌। এখন নীরার যন্ত্র-স্বামী।


‘যেই নীরাকে তুমি চিনতে তার শুধু ব্রেইনটাই আছে, হাত আর পায়ের সামান্য কিছ অংশ হয়তো আছে, বাকি পুরোটাই মেশিন, বায়ওনিক্স’।

হাসান স্তব্ধ হয়ে নীরার কথা শুনছেন। কিছু কিছু যন্ত্রণা আছে যার কোন প্রতিকার নেই। কিছু কিছু হাহাকার মানুষকে, রোবটকে এমন কি পুরো পৃথিবীকে নিঃস্ব করে দেয়।

‘তোমার মনে আছে নিরমলেন্দু গুণের সেই কবিতা -আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষ গুলো অন্য রকম, হাত থাকবে, নাক থাকবে তোমার মত চোখ থাকবে’ বলেই নীরা হাসতে চেষ্টা করল, কিন্তু প্রবল কষ্টে ওর ঠোঁট বেঁকে গেছে, ‘আমি আসলেই তো আর মানুষ নই, হাসান। একটা নিওসাইবর্গ্‌ কী কখনো মানুষের ভালবাসা পায়? কখনো কী সে আর মানুষের কাছে ফিরে আসতে পারে?’

১০
নীরার বৈঠকখানার দেয়ালে একটা ভিনটেজ থার্মোমিটার। তার পারদের রেখাটি হিমাঙ্কের অনেক অনেক নীচে নেমে গ্যাছে। জানালার ওপাশে গাছের শুকনো ডাল গুলো সাদা বরফে ঢাকা। একটু পর বাইরে বের হওয়া অসম্ভব হয়ে পড়বে। এখন উঠতে হবে।
গাড়ির কাছে এসে হাসান নীরার দিকে ফিরে তাকালেন। নীরার দু লেন্স বেয়ে টপ টপ করে পারদ গড়িয়ে পড়ছে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
কেতকী পড়তে পড়তে দাঁত ব্যথা হয়ে গেছে! নীরার কষ্টটা উপলদ্ধি করতে পারছি না! এতো কঠিনের মাঝে আবেগরা পালায় বৈকি... কখনো আপনার সাইন্স ফিকশন বই মেলা থেকে আপনার অটোগ্রাফ সহ সংগ্রহ করবো। আপনার নতুন লেখা মিস করছি। অনেক শুভেচ্ছা রইল।
রওশন জাহান যাক ! আপনার সাইন্স ফিকশন পড়তে পারলাম। মনে আছে আমি প্রায় বলতাম আপনি সাইন্স ফিকশন লিখেন। আমার অনুমান যথার্থ হয়েছে। আরো লেখা পড়ার প্রত্যাশায় রইলাম।
ভালো লাগেনি ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৪
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে :)
ভালো লাগেনি ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৪
বিন আরফান. অভিনন্দন
ভালো লাগেনি ২২ ডিসেম্বর, ২০১২
অনেক ধন্যবাদ আরফান ভাই.
ভালো লাগেনি ২২ ডিসেম্বর, ২০১২
সালেহ মাহমুদ বিজয়ের অভিনন্দন এশরার লতিফ।
ভালো লাগেনি ১৯ ডিসেম্বর, ২০১২
অনেক ধন্যবাদ সালহ ভাই.
ভালো লাগেনি ২০ ডিসেম্বর, ২০১২
মোহাঃ সাইদুল হক অভিনন্দন এশরার লতিফ ভাই। যোগ্য লেখকের যথার্থ মূল্যায়ন। ভালো থাকুন সব সময় এই কামনা রইলো।
ভালো লাগেনি ১৮ ডিসেম্বর, ২০১২
অনেক ধন্যবাদ সাইদুল ভাই, শুভেচ্ছা রইলো।
ভালো লাগেনি ১৯ ডিসেম্বর, ২০১২
হাবিব রহমান বিজয়ী অভিনন্দন.......। শুভকামনা রইল
ভালো লাগেনি ১৮ ডিসেম্বর, ২০১২
অনেক ধন্যবাদ, আপনার অসাধারণ লেখাটি প্রথম ৩এ থাকলে আরো খুশী হতাম..
ভালো লাগেনি ১৮ ডিসেম্বর, ২০১২
আহমেদ সাবের অভিনন্দন এশরার লতিফ। যোগ্য লেখকের যথাযোগ্য মূল্যায়ন।
ভালো লাগেনি ১৮ ডিসেম্বর, ২০১২
অনেক কৃতজ্ঞতা সাবের ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য.
ভালো লাগেনি ১৮ ডিসেম্বর, ২০১২
মিলন বনিক লতিফ ভাই...বিজয়ের রক্তিম শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন!
ভালো লাগেনি ১৮ ডিসেম্বর, ২০১২
ধন্যবাদ ত্রিনয়ন দা'...
ভালো লাগেনি ১৮ ডিসেম্বর, ২০১২
গাজী তারেক আজিজ জনাব অভিবাদন গ্রহণ করুন।
ভালো লাগেনি ১৭ ডিসেম্বর, ২০১২
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন.
ভালো লাগেনি ১৭ ডিসেম্বর, ২০১২

০১ মার্চ - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৫২ টি

সমন্বিত স্কোর

৬.৮৭

বিচারক স্কোরঃ ৪.৬৭ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ২.২ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪